ক্রমিক | শিরোনাম | স্থান | কিভাবে যাওয়া যায় |
১ | এডভ্যাঞ্চার ওয়ার্ল্ড | ধোপাগোল, খাদিম নগর ইউ/পি,সিলেট সদর,সিলেট। |
সিলেট সিটি থেকে ওসমানী আর্ন্তজাতিক বিমানবন্দরের রাস্তায় উক্ত পার্কের অবস্থান। সিলেট আম্বর খানা মসজিদের পূর্ব থেকে অটোরিক্সা দ্বারা উক্ত স্থানের যাতায়াত। |
২ | জাকারিয়া সিটি | সিলেট শহরের খাদিমপাড়া ইউনিয়নের অভ্যর্ন্তরে সুরমা গেইট পয়েন্ট হতে বায়ে আধা কি:মি: ভিতরে দলইপাড়া গ্রামে অবস্থিত | সিলেট শহর থেকে প্রায় ১১ কিমি দূরে জাফলং রোডে খাদিমনগরে ৩টি টিলার সমন্বয়ে গড়ে উঠেছে এই সিটি। |
---|---|---|---|
৩ | জাফলং | সিলেট নগরী থেকে ৬২ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বদিকে সিলেটের গোয়াইনঘাট উপজেলায় জাফলংয়ের অবস্থান। | অবস্থান: সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলায় অবস্থিত। সিলেট জেলা সদর হতে সড়ক পথে দুরুত্ব মাত্র ৫৬ কি.মি। সিলেট থেকে যাতায়াতঃ সিলেট থেকে আপনি বাস/ মাইক্রোবাস/ সিএনজি চালিত অটোরিক্স্রায় যেতে পারেন জাফলং এ। সময় লাগবে ১ ঘন্টা হতে ১.৩০ ঘন্টা। সিলেটে থেকে বাস, মাইক্রোবাস, সিএনজি অটোরিকশা বা লেগুনায় যাওয়া যায় জাফলংয়ে। জাফলং যেতে জনপ্রতি বাসভাড়া পড়বে ৮০ টাকা। যাওয়া-আসার জন্য মাইক্রোবাসের ভাড়া পড়বে ৩০০০-৩৫০০ টাকা। সিএনজি অটোরিকশার ভাড়া পড়বে ১০০০-১২০০ টাকা। সিলেট শহরের যে কোনো অটোরিকশা বা মাইক্রোবাস স্ট্যান্ড থেকে গাড়ি রিজার্ভ করে যাওয়া যাবে জাফলংয়ে। |
৪ | পানথুমাই |
পাংথুমাই সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার পশ্চিম জাফলং ইউনিয়নের অবস্থিত |
পাংথুমাই যেতে হলে প্রথমে আসতে হবে গোয়াইনঘাট উপজেলা সদরে। সিলেট থেকে জাফলং রোড ধরে সারীঘাট পৌঁছে হাতের বামদিকে ১৬ কিমি গেলেই গোয়াইনঘাট পয়েন্ট থেকে ডানে রাস্তা চলে গেছে উপজেলা অফিসে, বামের রাস্তা সিলেট এয়ারপোর্টের দিকে। বামের রাস্তায় ০১ কিমি গেলে গোইয়াইনঘাট কলেজ। কলেজের পাশ দিয়ে পূর্বদিকে সরু রাস্তা ধরে ১২ কিমি এর মতো এগিয়ে গেলেই পাংথুমাই গ্রাম। এর আগে মাতুরতল বাজার। গ্রামের ভেতর পর্যন্ত পাকা রাস্তা। গাড়ী থেকে নেমে হাতের বামে গেলেই দৃশ্যমান- অপূর্ব সেই জলপ্রপাত। |
৫ | ফেঞ্চুগঞ্জ সার কারখানা | সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার মাইগাঁও ইউনিয়নে | ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা হতে প্রায় ০৫ কিলোমিটার দক্ষিণে সিলেট-মৌলভীবাজার হাইওয়ে রোডের পূর্ব দিকে হাইওয়ে রোড হতে ০১ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত। |
৬ | বিছনাকান্দি | সিলেট জেলার গোয়াইনঘাট উপজেলার রুস্তমপুর ইউনিয়নে অবস্থিত ‘বিছনাকান্দি’ মূলতঃ জাফলং এর মতোই একটি পাথর কোয়ারী। | বর্ষাকালে- সড়কযান (রেন্ট মাইক্রোবাস কিংবা সিএনজি চালিত অটোরিক্সা) ও নৌযানের (ইঞ্জিনচালিত অথবা সাধারণ নৌকা) সমন্বয়ে। শুকনো মৌসুমে- সড়কযান বিছনাকান্দি যাওয়ার একাধিক পথ রয়েছে। তবে সুবিধাজনক পথ মূলত একটিই। বিমানবন্দরের দিকে এগিয়ে ডানে মোড় নিয়ে সিলেট- কোম্পানীগঞ্জ রোডে সালুটিকর, সালুটিকর থেকে এগিয়ে ডানে মোড় নিয়ে বঙ্গবীর, বঙ্গবীর থেকে কিছুদূর গিয়ে বামে মোড় নিয়ে হাদারপাড় বাজার। হাদারপাড় বিছনাকান্দির একেবারেই পাশে। এখান থেকে স্থানীয় নৌকা নিয়ে বিছনাকান্দি যাওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। বিছনাকান্দি পর্যন্ত গাড়ী পৌছায় না। সিলেট এর যেকোন স্থান থেকে বিশেষত আম্বরখানা থেকে হাদারপাড় পর্যন্ত ভাড়ায় সিএনজি পাওয়া যায়। |
৭ | ভোলাগঞ্জ | সিলেট জেলার কোম্পানীগঞ্জ উপজেলা | যাতায়াত ব্যবস্থা ও দূরত্বঃ সিলেট থেকে ৩৩ কিমি দূরত্বে ভোলাগঞ্জের অবস্থান। সরাসরি যাতায়াত ব্যবস্থা নেই। সিলেট থেকে পাবলিক বাস বা সিএনজি বেবীট্যাক্সি করে টুকের বাজার পর্যন্ত যেতে হবে। টুকের বাজার থেকে আবার বেবীট্যাক্সি করে ভোলাগঞ্জ যেতে হবে। বিশেষ কোয়ারীতে যেতে হলে নদী তীরে অবস্হিত পোস্টের বিডিআর’এর অনুমতি নিতে হবে। ইঞ্জিন নৌকার ভাড়া ১,৫০০/- থেকে ২০০০/- টাকা পর্যন্ত। কারণ পাথর উত্তোলনের জন্য এই নৌকাগুলো ব্যবহৃত হয়। এতে মাঝিদের প্রচুর আয় হয়। ফলে মানুষ পরিবহন করতে হলে পাথর পরিবহনের সমান ভাড়া না পেলে তারা ভাড়া খাটতে রাজী হয় না। বিশেষ কোয়ারীতেও বিডিআর পোস্ট রয়েছে। তাদের নলেজে রেখে সীমান্ত এলাকা ঘোরাফেরা করা শ্রেয়। সিলেট- ভোলাগঞ্জ সড়কের অবস্থা খু্বই শোচনীয়। নিজের বাহন না থাকলে নারী/শিশুকে নিয়ে ভ্রমন কষ্টকর হয়ে যাবে। সিলেট শহর থেকে সড়ক দূরত্ব কম হলেও রাস্তার কারণে সময় লাগবে প্রায় দেড় ঘন্টা। |
৮ | মালনি ছড়া চা বাগান | খাদিম নগর ইউপি, সিলেট সদর, সিলেট। | ঢাকা থেকে সিলেট এর উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায় গাবতলী এবং সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে৷বাস গুলো সকাল থেকে রাত ১২.৪৫ পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময় পরপর ছেড়ে যায়৷ঢাকার ফকিরাপুল, সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে সিলেটের বাসগুলো ছাড়ে। এ পথে গ্রীন লাইন পরিবহন, সৌদিয়া এস আলম পরিবহন, শ্যামলি পরিবহন ও এনা পরিবহনের এসি বাস চলাচল করে। ভাড়া ৮শ’ থেকে ১ হাজার ১শ’ টাকা। এছাড়া শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ইউনিক সার্ভিস, এনা পরিবহনের পরিবহনের নন এসি বাস সিলেটে যায়। ভাড়া ৪শ’ থেকে সাড়ে ৪শ’ টাকা। এনা পরিবহনের বাসগুলো মহাখালী থেকে ছেড়ে টঙ্গী ঘোড়াশাল হয়ে সিলেট যায়। |
৯ | মালনীছড়া চা বাগান | মালনীছড়া চা বাগান সিলেট শহরের উপকণ্ঠে অবস্থিত। শহরের কেন্দ্রস্থল জিন্দাবাজার পয়েন্ট হতে গাড়িতে মাত্র ১৫ মিনিটের পথ।সিলেট শহর থেকে রিকশাযোগে অথবা অটোরিকশা বা গাড়িতে বিমানবন্দর রোডে চা বাগানটি পাওয়া যাবে। | সিলেট শহর থেকে রিকশাযোগে অথবা অটোরিকশা বা গাড়িতে বিমানবন্দর রোডে চাবাগানটি পাওয়া যাবে। গাড়িতে যেতে আম্বরখানা পয়েন্ট থেকে ১০ মিনিট এর পথ।রিকশাযোগে যেতে আধঘন্টা লাগবে। ঢাকা থেকে সিলেট এর উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায় গাবতলী এবং সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে৷বাস গুলো সকাল থেকে রাত ১২.৪৫ পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময় পরপর ছেড়ে যায়৷ঢাকার ফকিরাপুল, সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে সিলেটের বাসগুলো ছাড়ে। এ পথে গ্রীন লাইন পরিবহন, সৌদিয়া এস আলম পরিবহন, শ্যামলি পরিবহন ও এনা পরিবহনের এসি বাস চলাচল করে। ভাড়া ৮শ’ থেকে ১ হাজার ১শ’ টাকা। এছাড়া শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ইউনিক সার্ভিস, এনা পরিবহনের পরিবহনের নন এসি বাস সিলেটে যায়। ভাড়া ৪শ’ থেকে সাড়ে ৪শ’ টাকা। এনা পরিবহনের বাসগুলো মহাখালী থেকে ছেড়ে টঙ্গী ঘোড়াশাল হয়ে সিলেট যায়। |
১০ | রাতারগুল | সিলেট জেলার সীমান্তবর্তী উপজেলা গোয়াইনঘাটের ফতেহপুর ইউনিয়নে এই জলাবনের অবস্থান। | যাতায়াত ব্যবস্থাঃ ঢাকা হতে সড়ক,রেল কিংবা আকাশ পথে সিলেট এবং সেখান থেকে যে কোন যানবাহনে সহজেই এখানে যাওয়া যায়।সিলেট শহর হতে যেতে সিলেট রেল স্টেশন অথবা কদমতলী বাস স্ট্যান্ড এ সিএনজি/অটোরিকশাযোগে ১.৩০ ঘন্টার মত সময় লাগবে। দূরত্ব ঃ কদমতলী বাস স্ট্যান্ড থেকে দূরত্ব ২৬ কি.মি.। |
১১ | লাক্কাতুরা চা বাগান | সিলেট সদর উপজেলার বিমান বন্দর এলাকার পাশে চা বাগানটির অবস্থান | ঢাকা থেকে সিলেট এর উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায় গাবতলী এবং সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে৷বাস গুলো সকাল থেকে রাত ১২.৪৫ পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময় পরপর ছেড়ে যায়৷ঢাকার ফকিরাপুল, সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে সিলেটের বাসগুলো ছাড়ে। এ পথে গ্রীন লাইন পরিবহন, সৌদিয়া এস আলম পরিবহন, শ্যামলি পরিবহন ও এনা পরিবহনের এসি বাস চলাচল করে। ভাড়া ৮শ’ থেকে ১ হাজার ১শ’ টাকা। এছাড়া শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ইউনিক সার্ভিস, এনা পরিবহনের পরিবহনের নন এসি বাস সিলেটে যায়। ভাড়া ৪০০/- থেকে সাড়ে ৪৭৫/- টাকা। এনা পরিবহনের বাসগুলো মহাখালী থেকে ছেড়ে টঙ্গী ঘোড়াশাল হয়ে সিলেট যায়। |
১২ | লালাখাল | সিলেট জেলার জৈন্তাপুর উপজেলার সন্নিকটে | সিলেট জাফলং মহাসড়কে শহর থেকে প্রায় ৪২ কিমি দূরে সারীঘাট। সারীঘাট থেকে সাধারনতঃ নৌকা নিয়ে পর্যটকরা লালাখাল যান। স্থানীয় ইঞ্জিনচালিত নৌকায় একঘন্টা পনেরো মিনিটের মতো সময় লাগে সারী নদীর উৎসমুখ পর্যন্ত যেতে। নদীর পানির পান্না সবুজ রঙ আর দুইপাশের পাহাড় সারির ছায়া- পর্যটকদের মুগ্ধ করে। উৎসমুখের কাছাকাছিই রয়েছে লালাখাল চা বাগান।সিলেট শহর থেকে লালাখাল পর্যন্ত ৬-৮ জন বহনকারী মাইক্রো ভাড়া হতে পারে ৩৫০০ - ৪০০০ টাকার মধ্যে। ৯-১২ জন বহনকারী মাইক্রো ভাড়া হতে পারে ৪৫০০ - ৫,৫০০ টাকার মধ্যে। শুক্রবার হলে আরেকটু বেশী ও হতে পারে। সারীঘাট থেকে স্থানীয় নৌকা নিয়ে লালাখাল যেতে খরচ পড়বে ১০০০-১৫০০ টাকার মতো খরচ পড়ে। আর নাজিমগড় বোট স্টেশনের বিশেষায়িত নৌকাগুলোর ভাড়া ২০০০-৫০০০ টাকা পর্যন্ত। গাড়ী নিয়ে লালাখাল চলে গেলে রিভারকুইন রেস্টুরেন্ট থেকে আধাঘন্টার জন্য নৌকা ভাড়া পড়বে ৫০০ টাকা। দুপুরের খাবার প্রতিজন ৪০০-৫০০ টাকা। |
১৩ | হজরত শাহপারান (রঃ) মাজার | সিলেট শহরের প্রায় ৮ কিমি পূর্ব দিকে সিলেট তামাবিল সড়ক থেকে প্রায় ৩ কিমি ভিতরে সুউচ্চ ও মনোরম টীলায় অবস্থিত হযরত শাহ্পরাণ (র.)- এর মসজিদ ও দরগাহ্। | ঢাকা থেকে সিলেট এর উদ্দেশ্যে বাস ছেড়ে যায় গাবতলী এবং সায়েদাবাদ বাস টার্মিনাল থেকে বাস গুলো সকাল থেকে রাত ১২. ৪৫ পর্যন্ত নির্দিষ্ট সময় পরপর ছেড়ে যায়৷ঢাকার ফকিরাপুল, সায়দাবাদ ও মহাখালী বাস স্টেশন থেকে সিলেটের বাসগুলো ছাড়ে। এ পথে গ্রীন লাইন পরিবহন, সৌদিয়া এস আলম পরিবহন, শ্যামলি পরিবহন ও এনা পরিবহনের এসি বাস চলাচল করে। ভাড়া ৮শ’ থেকে ১ হাজার টাকা। এছাড়া শ্যামলী পরিবহন, হানিফ এন্টারপ্রাইজ, ইউনিক সার্ভিস, এনা পরিবহনের পরিবহনের নন এসি বাস সিলেটে যায়। ভাড়া ৪০০/- থেকে ৪৫০/- টাকা। এনা পরিবহনের বাসগুলো মহাখালী থেকে ছেড়ে টঙ্গী ঘোড়াশাল হয়ে সিলেট যায়। |
১৪ | হযরত শাহজালাল (রঃ) মাজার | সিলেট শহরের প্রায় ৮ কিমি পূর্ব দিকে সিলেট তামাবিল সড়ক থেকে প্রায় ৩ কিমি ভিতরে সুউচ্চ ও মনোরম টীলায় অবস্থিত হযরত শাহ্পরাণ (র.)- এর মসজিদ ও দরগাহ্। | সিলেট রেল স্টেশন অথবা কদমতলী বাস স্ট্যান্ড এ নেমে রিকশা বা সিএনজি অটোরিকশাযোগে মাজারে যাওয়া যায়। রিকশা ভাড়া ২০-২৫ টাকা, সিএনজি ভাড়া ৮০-১০০ টাকা।সুরমা নদী পার হয়ে মূল শহরে এসে মাজার এ পৌছাতে হয়। পর্যটকরা রিক্সা অথবা সিএনজি যোগে যেতে পারেন। ভাড়া ৩০-৫০/- টাকা |
১৫ | হাকালুকি হাওর | সিলেট জেলার ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলার ঘিলাছড়া ইউনিয়নে অবস্থিত | সিলেট বাসস্টেশন হতে বাস/মাইক্রোবাস/প্রাইভেট কার/অটোরিক্সায় করে ফেঞ্চুগঞ্জ উপজেলা সদর যাওয়া যায়। সময় ৪০মিনিট থেকে ১ ঘন্টা লাগবে। বাস ভাড়া ২০টাকা/অটোরিক্সায় ৩৫টাকা লাগবে। ফেঞ্চুগঞ্জ সদর থেকে অটোরিক্সায় করে ঘিলাছড়া জিরোপয়েন্ট যাওয়া যাবে। সদর থেকে দূরত্ব প্রায় ৬ কিলোমিটার। সিলেট থেকে সরাসরি মাইক্রোবাস/প্রাইভেট কার ভাড়া মূলত সময়ের উপর নির্ভর করে ২০০০টাকা থেকে ৫০০০টাকা হতে পারে। ৩। দূরত্ব: সিলেট সদর থেকে প্রায় ২৮ কিলোমিটার। ৪। ভ্রমণের উপযুক্ত সময়: এপ্রিল-অক্টোবর পর্যন্ত সময়। ৫। হোটেল: ফেঞ্চুগঞ্জ জেলা পরিষদের ডাক বাংলোতে অবস্থান করতে পারেন। ফেঞ্চুগঞ্জ সারকাখানর আওতাধীন ভিআইপি সুবিধা সম্মিলিত রেস্ট হাউস রয়েছে।এছারা ভাল থাকার ব্যবস্থা উপজেলায় না খুঁজে সিলেট চলে এসে অবস্থান করতে পারেন। |
১৬ | জলের গ্রাম অন্তেহরি | মৌলভীবাজার জেলার রাজনগর উপজেলায় ০১ নং ফতেপুর ইউনিয়ন পরিষদে অন্তেহরি গ্রাম অবস্থিত। মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে অন্তেহরি গ্রামের দূরত্ব প্রায় ১৪ কিলোমিটার। শহরের চাঁদনীঘাট ব্রিজ সংলগ্ন জগতপুর স্ট্যান্ড থেকে ৩০ টাকা ভাড়ায় সি এন জি চালিত অটোতে যেতে পারেন কিংবা রিজার্ব গাড়ি নিয়েও সোজা চলে যেতে পারেন অন্তেহরি বাজারে। সেখান থেকে নৌকা ভাড়া করে ঘুরতে পারেন পুরো গ্রাম। | সিএনজি চালিত অটোতে করে যেতে পারেন জলের গ্রাম অন্তেহরি কিংবা রিজার্ব গাড়ি নিয়েও যাওয়া যাবে অন্তেহরি গ্রামে । |
১৭ | নয়নাভিরাম হামহাম জলপ্রপাত | কমলগঞ্জ উপজেলার ইসলামপুর ইউনিয়ন | বাস, ট্রেন বা বিমান যেভাবেই যান না কেনো প্রথমে আপনাকে মৌলভীবাজার অথবা শ্রীমঙ্গল স্টেশনে নামতে হবে। সেখান থেকে যেতে হবে কমলগঞ্জ। যারা এ জায়গায় যেতে ইচ্ছা পোষণ করবেন তাদের কমলগঞ্জ অথবা শ্রীমঙ্গল শহর হতে যানবাহন ভাড়া করতে হবে ভোর ছয়টার মধ্যে। তাহলে চাম্পারার চা বাগানে কলাবনপাড়ায় পৌঁছতে পারেন সাড়ে সাত বা আটটার মধ্যে। কলাবনপাড়া হতে হামহাম জলপ্রপাতে যেতে-আসতে প্রায় ৫ ঘণ্টা সময় লেগে যায়। শ্রীমঙ্গল থেকে লাউয়াছড়া যাওয়ার জন্য সিএনজি ও জীপ রয়েছে। এছাড়া স্থানীয় ভানুগাছা বাসস্ট্যান্ড থেকে লাউয়াছড়া যাওয়ার লোকাল বাসও রয়েছে। লাউয়াছড়া বনের গাঁ ঘেঁষে আঁকা বাঁকা পাহাড়ি পথ, টিলা কাঠের গুড়ি দিয়ে বানানো সাঁকো দিয়ে ঘণ্টা খানেক হাঁটলেই আপনি পৌঁছে যাবেন কলাবানপাড়া। এছাড়াও কমলগঞ্জ পৌরসভার মোড় থেকে কলাবান পর্যন্ত দূর ২৪ কিলোমিটার। এই ২৪ কিলোমিটারের মধ্যে কুড়মা পর্যন্ত ১৪ কিলোমিটার পাকা রাস্তা এবং বাকিটা পথ কাঁচা। কলাবনপাড়া থেকে হাঁটার রাস্তা প্রায় ৮ কিলোমিটারের মতো পাহাড়ি পথ শেষে হামহাম ঝর্ণার দেখা মিলবে। |
১৮ | বাইক্কা বিল | চায়ের দেশ শ্রীমঙ্গল উপজেলায় বাইক্কা বিলের অবস্থান। | ঢাকা থেকে ট্রেনে কিংবা বাসে শ্রীমঙ্গল আসা যাবে। শ্রীমঙ্গল থেকে নেমে সিএনজি, অটোরিক্সা কিংবা মাইক্রোবাস চড়ে বাইক্কা বিল ঘুরে আসা যায়। |
১৯ | মাধবকুন্ড জলপ্রপাত | মৌলভীবাজার জেলা শহর থেকে প্রায় ৭০ কিলোমিটার এবং কুলাউড়া রেলওয়ে জংশন থেকে প্রায় ৩২ কিলোমিটার দূরে বড়লেখা উপজেলার কাঁঠালতলী এলাকার পাথারিয়া পাহাড়ে অবস্থিত এই মায়াবী জলপ্রপাত। | মৌলভীবাজার শহর হতে বড়লেখাগামী বাসযোগে বড়লেখা পৌঁছার আগে কাঠালতলী নামক বাজারে নামতে হবে। সেখান থেকে সিএনজি অটোরিক্সা যোগে ০৮ কিলোমিটার পূর্বে মাধবকুন্ড যাওয়া যায়। |
২০ | মাধবপুর লেইক | মাধবপুর লেক মৌলভীবাজার জেলার কমলগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত। | চা বাগানের মধ্যে অবস্থিত বলে এখানে আসার সরাসরি কোনো যোগাযোগ ব্যবস্থা নেই; সিলেট বা মৌলভীবাজার হয়ে এখানে আসতে হয়। মাধবপুর হ্রদে যেতে হলে প্রথমে ঢাকা থেকে সড়ক বা রেলপথে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল হয়ে কমলগঞ্জে আসতে হবে; এরপর কমলগঞ্জের ভানুগাছ চৌমুহনী হয়ে চা বাগানের মধ্য দিয়ে মাধবপুর হ্রদে পৌঁছতে হবে। |
২১ | লাউয়াছড়া জাতীয় উদ্যান | অবস্থান : কমলগঞ্জ উপজেলা। |
দুরত্ব : মৌলভীবাজার জেলা শহর হতে ৩০ কিলোমিটার। পর্যটন সুবিধা : বনবিভাগের একটি রেষ্ট হাউসসহ বিভিন্ন পাবলিক রেস্তোরা রয়েছে। এছাড়া রয়েছে পায়ে চলার ট্রেইল, ইকো-গাইড, তথ্য কেন্দ্র ইত্যাদি। তথ্যসূত্র : বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ, সিলেট। সদর দপ্তর, মৌলভীবাজার। |
২২ |
আছিম শাহ'র মাজার |
জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ |
উপজেলা সদর হতে পায়ে হেঁটে/রিক্সা/গাড়ি। |
২৩ |
গৌরারং জমিদার বাড়ী |
সুনামগঞ্জ সদর উপজেলার অন্তর্গত গৌরারং ইউনিয়ন এর গৌরারং গ্রামে। |
সুনামগঞ্জ সদর হতে ওয়েজখালী হয়ে নৌকাযোগে টুকের বাজার থেকে রিক্সা, মোটরসাইকেল, সিএনজি, ইজিবাইক ইত্যাদি যোগে যাওয়া যায়। |
২৪ |
ছাতক সিমেন্ট ফ্যাক্টরী |
সুনামগঞ্জ জেলার ছাতক উপজেলার ছাতক বাজারের প্রাণকেন্দ্রে অবস্থিত। |
ঢাকা হতে সরাসরি বাস যোগে ছাতকে আসলেই ছাতক সিমেন্ট ফ্যাক্টরী পাওয়া যাবে। |
২৫ |
জগন্নাথ জিউর আখড়া, জামালগঞ্জ, সাচনাবাজার। |
জামালগঞ্জ, সাচনাবাজার |
সুনামগঞ্জ সদর থেকে সড়ক ও নদী উভয়পথে যাওয়া যায়। যেতে প্রায় ২ ঘন্টা সময় লাগে। |
২৬ |
টাঙ্গুয়ার হাওর |
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর ও ধর্মপাশা উপজেলায় অবস্থিত |
বর্ষাকালে শহরের সাহেব বাড়ি নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন বোট বা স্পীড বোট যোগে সরাসরি টাঙ্গুয়া যাওয়া যায়। ইঞ্জিন বোটে ৫ ঘন্টায় এবং স্পীড বোটে ২ ঘন্টা সময় লাগে। সেক্ষেত্রে ইঞ্জিন বোটে খরচ হয় ২,০০০/- থেকে ২,৫০০/- টাকা পক্ষান্তরে স্পীড বোডে খরচ হয় ৭,৫০০/- থেকে ৮,০০০/- টাকা। বেসরকারী ব্যবস্থায়পনায় সেখানে রাত্রি যাপনের কোন ব্যবস্থা নেই তবে সরকারী ব্যবস্থাপনায় ৩ কিঃ মিঃ উত্তর-পূর্বে টেকেরঘাট চুনাপাথর খনি প্রকল্পের রেস্ট হাউজে অবস্থান করা যায়। গ্রীষ্মকালে শহরের সাহেব বাড়ি খেয়া ঘাট পার হয়ে অপর পার থেকে প্রথমে মোটর সাইকেল যোগে ২ ঘন্টায় শ্রীপুর বাজার/ডাম্পের বাজার যেতে হয়। ভাড়া ২০০ টাকা। সেখান থেকে ভাড়াটে নৌকায় টাঙ্গুয়া ঘরে আসা যায়। সেক্ষেত্রে ভাড়া বাবদ ব্যয় হতে পারে ৩০০-৪০০/- টাকা। |
২৭ |
ডলুরা শহীদদের সমাধি সৌধ |
সুনামগঞ্জ সদর |
শহরের নবীনগর নামক স্থান থেকে সুরমা নদী খেয়া যোগে পার হয়ে হালুয়াঘাট থেকে অথবা শহরের বালু মাঠ নৌকা ঘাট থেকে ইঞ্জিন নৌকা যোগে হালুয়াঘাট থেকে রিক্সা অথবা টেম্পু যোগে ৫/৬ কিঃ মিঃ পথ অতিক্রম করে ভারতীয় সীমান্তের কাছাকাছি ডলুরা নামক স্থানে পৌঁছতে হয়। রিক্সাভাড়া ৫০ টাকা, টেম্পু ভাড়া ২০ টাকা। |
২৮ |
পাইলগাও জমিদার বাড়ি |
পাইলগাও, জগন্নাথপুর |
উপজেলা সদর হতে সড়ক পথে (জীপ/কার/সিএনজি/বাইক) |
২৯ |
পাগলা মসজিদ, দক্ষিন সুনামগঞ্জ |
দক্ষিন সুনামগঞ্জ |
সুনামগঞ্জ সদর থেকে অল্প সময়ে সড়ক পথে যাওয়া যায়। |
৩০ |
পাহাড় বিলাস |
||
৩১ |
বারেকের টিলা |
সুনামগঞ্জ জেলায় তাহিরপুর উপজেলায় |
বর্ষায় সুনামগঞ্জ শহরের সাহেব বাড়ি নৌকা ঘাট হতে ইঞ্জিন নৌকা বা স্পিডবোট যোগে সরাসরি বারেকটিলা ও যাদুকাটায় যাওয়া যায়। সময় লাগবে ৪৫ মিনিট। খরচ হবে যাওয়া আসায় ৭-৮ হাজার টাকা। ইঞ্জিন নৌকায় খরচ হবে ২-৩ হাজার টাকা। সময় লাগবে ৩ ঘণ্টা। বছরের যেকোন সময় সুনামগঞ্জ বৈঠাখালি খেয়া ঘাট হতে মোটরসাইকেল যোগে সরাসরি যাদুকাটা ও বারেক টিলা যেতে সময় লাগবে ৪৫ মিনিটি, টাকা খরচ হবে জনপ্রতি ২০০টাকা। সরকারি বা বেসরকারি কোন উন্নত মানের থাকা খাওয়ার ব্যবস্থা না থাকায় সারাদিন ঘুরে ফিরে সন্ধ্যায় সুনামগঞ্জ শহরে ফিরে যেতে পারেন। সেখানে রয়েছে আধুনিক রেস্ট হাউজ, হোটেল রেস্তোরাঁসহ অন্যান্য সুবিধা । |
৩২ |
মরহুম - বাউল সর্ম্রাট শাহ আব্দুল করিম এর বাড়ি । |
সুনামগঞ্জ জেলার দিরাই উপজেলার ধল গ্রামে উজান ধল পাড়ায় । |
দিরাই উপজেলা হইতে হেমন্তে রিস্কা ৫০/- সি এন জি ২০/- মটর বাইক ৫০/- , বর্ষায় নৌকা ২০/- । |
৩৩ |
যাদুকাটা নদী |
সুনামগঞ্জ জেলার তাহিরপুর উপজেলায় অবস্থিত। |
দেশের যে কোন স্থান থেকে বাস যোগে সুনামগঞ্জ এসে টেম্পু/সিএনজি/নৌকা যোগে যাদুকাটা নদীতে যাওয়া যায়। |
৩৪ |
রাধা রমন দত্ত এর সমাধি |
জগন্নাথপুর, সুনামগঞ্জ |
উপজেলা সদর হতে গাড়ি/রিক্সা যোগে |
৩৫ |
সুনামগঞ্জ ঐতিহ্য জাদুঘর |
জেলা শহরের প্রাণকেন্দ্র সুনামগঞ্জ পুরাতন কোর্ট এ এর অবস্থান |
যে কোন যানবাহনে সুনামগঞ্জ শহরে নেমে রিক্সা/অটো/পায়ে হেটে সুনামগঞ্জ পুরাতন কোর্ট এর সামনে নামলেই সুনামগঞ্জ ঐতিহ্য জাদুঘরে আসা যায় |
৩৬ |
সুরমা নদী |
দেশের সিলেট, সুনামগঞ্জ ও হবিগঞ্জ জেলায় এর অবস্থান |
দেশের যে কোন স্থান হতে নদী পথে সুরমা নদীতে আসা যায়। |
৩৭ |
হাওর বিলাস |
দেশের যে কোন প্রান্থ হতে বাসযোগে সুনামগঞ্জ-এ এসে সিএনজি বা মোটরসাইকেলে বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার হাওর বিলাসে যাওয়া যায় |
|
৩৮ |
হাসন রাজার স্মৃতি বিজড়িত জমিদার বাড়ী |
সুনামগঞ্জ পৌরসভার তেঘরিয়া নামক এলাকায় |
সুনামগঞ্জের ট্রাফিক পয়েন্ট এলাকা থেকে গাড়ি যোগে ৫মিনিটে গন্তব্য স্থানে পৌঁছা যায়। |